১ । বীজ তলায় বীজ বপন
: ০১ অগ্রহায়ণ থেকে ১৫ অগ্রাহায়ণ (১৫ নভেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বর)।
২ । চারার বয়স
: ৩৫-৪০ দিন।
৩ । চারার সংখ্যা
: প্রতি গুছিতে ২-৩টি।
৪ । রোপণ দুরত্ব
: ২০ সেঃমিঃ x ১৫ সেঃমিঃ।
৫ । জমির ধরণ
: মাঝারী উচুঁ থেকে উচুঁ জমি।
৬ । ইউরিয়া সার(কেজি/বিঘা)
: ৩৫
৭ । টিএসপি সার(কেজি/বিঘা)
: ১৩
৮ । এমওপি সার(কেজি/বিঘা)
: ১৬
৯ । জিপসাম সার(কেজি/বিঘা)
: ১৫
১০ । জিংক সালফেট সার(কেজি/বিঘা)
: ১.৩
১১ । সার প্রয়োগ পদ্ধতি
: সর্বশেষ জমি চাষের সময় সবটুকু টিএসপি, এমওপি, জিংক সালফেট ও জিপসাম সার প্রয়োগ করা উচিত। ইউরিয়া সার সমান তিন কিস্তিতে যথা রোপণের ১৫ দিন পর ১ম কিস্তি, ২৫-৩০ দিন পর ২য় কিস্তি এবং ৫০-৫৫ দিন পর ৩য় কিস্তি প্রয়োগ করতে হবে।
১২ । আগাছা দমন
: রোপণের পর অন্তত ২৫-৩০ দিন পর্যন্ত জমি আগাছা মুক্ত রাখতে হবে।
১৩ । সেচ ব্যবস্থাপনা
: চাল শক্ত হওয়া পর্যন্ত প্রয়োজনে সম্পূরক সেচ দিতে হবে।
১৪ । রোগবালাই দমন
: ব্রি ধান৭৪ এ রোগবালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমণ প্রচলিত জাতের চেয়ে অনেক কম হয়। জাতটি মধ্যম মাত্রায় ব্লাস্ট রোগ প্রতিরোধী।তবে রোগবালাই ও পোকা মাকড়ের আক্রমণ দেখা দিলে সমন্বিত বালাই দমন ব্যবস্থা প্রয়োগ করা উচিৎ।
১৫ । ফসল পাকা ও কাটা
: ৩০ চৈত্র থেকে ১১ জ্যৈষ্ঠ (১৩ এপ্রিল থেকে ২৫ মে) ধান কাটার উপযুক্ত সময়। শীষের শতকরা ৮০ ভাগ ধান পেকে গেলে দেরি না করে ধান কেটে নেয়া উচিত।