সৈয়দা সিফাত জাহান, উপজেলা কৃষি অফিসার, কালীগঞ্জ, লালমনিরহাট
বাদামী গাছ ফড়িং ( Brown Plant Hopper or
BPH ) ধানের একটি মারাত্মক ক্ষতিকর পোকা। বাদামী গাছ ফড়িং ধান গাছের গোড়ায়...
শ্রেণীভুক্ত কৃষক | |||
---|---|---|---|
অশ্রেণীভুক্ত | ০ জন | ||
ভূমিহীন | ০ জন | ||
প্রান্তিক | ১ জন | ||
ক্ষুদ্র | ২ জন | ||
মাঝারী | ০ জন | ||
বড় | ০ জন |
সাধারণ তথ্য | |||
---|---|---|---|
পৌরসভা | ১ টি | ||
ইউনিয়ন | ১০ টি | ||
ওয়ার্ড | ১২০ টি | ||
ব্লক | ৩১ টি | ||
মৌজা | ২০৩ টি | ||
গ্রাম | ২৯৪ টি | ||
বাৎসরিক মোট বৃষ্টিপাত | ০ মি.মি. |
মোট আয়তন | ৩০৮৫৫ হেক্টর |
শহর অঞ্চলের আয়তন | ০ হেক্টর |
গ্রাম এলাকার আয়তন | ০ হেক্টর |
কাঁচা ও পাকা রাস্তার আয়তন | ০ হেক্টর |
কৃষি সম্পর্কিত অবকাঠামোর আয়তন | ০ হেক্টর |
শিল্প এলাকার আয়তন | ০ হেক্টর |
অন্যান্য স্থাপনার আয়তন | ০ হেক্টর |
জনসংখ্যা বিষয়ক তথ্য | |||
---|---|---|---|
মোট জনসংখ্যা | ৫৫৫১৫৫ জন | ||
পুরুষ জনসংখ্যা | ২৭৯১১৩ জন | ||
মহিলা জনসংখ্যা | ২৭৬০৪২ জন | ||
কৃষক পরিবার | ৭৭৮২০ টি |
খাদ্য বিষয়ক তথ্য | |||
---|---|---|---|
মোট খাদ্য উৎপাদন এর পরিমাণ | ৯৬৬৯১ মে. টন | ||
মোট খাদ্য চাহিদার পরিমাণ | ৮৭৯৩৫ মে. টন | ||
মোট খাদ্য ঘাটতির পরিমাণ | ০ মে. টন | ||
মোট খাদ্য উদ্বৃত্ত এর পরিমাণ | ৮৭৫৬ মে. টন | ||
বীজ, গোখাদ্য ও অন্যান্য অপচয় এর মোট পরিমাণ | ০ মে. টন | ||
শস্য নিবিড়তার শতকরা হার | ১৯১ % |
অবকাঠামোর তথ্য | |||
---|---|---|---|
খাদ্য গুদাম এর সংখ্যা | ১ টি | ||
কোল্ড স্টোরেজ এর সংখ্যা | ০ টি | ||
অনান্য কৃষি স্থাপনার সংখ্যা | ০ টি | ||
ইট ভাটার সংখ্যা | ১৩ টি |
প্রাকৃতিক ও কৃষি বৈচিত্র্য | |||
---|---|---|---|
নদী ও খাল এর সংখ্যা | ০ টি | ||
হাওড় এর সংখ্যা | ০ টি | ||
বিল/বাওড় এর সংখ্যা | ০ টি | ||
স্থায়ী জলাশয় এর সংখ্যা | ৭৭৯ টি | ||
নার্সারি এর সংখ্যা | ৩৫ টি | ||
স্থায়ী ফলবাগান এর সংখ্যা | ১৫০ টি |
ভূমিরূপ অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এ.ই.জেড. নম্বর | ৪,৭ | ||
নদী/হাওড়/বিল/বাওড় এর মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
স্থায়ী জলাশয় এর মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
সারা বছর/সাময়িক জলাবদ্ধ এলাকার মোট আয়তন | ৭৭৯ হেক্টর | ||
উঁচু জমির মোট আয়তন | ৭০১৪ হেক্টর | ||
মাঝারী উঁচু জমির মোট আয়তন | ১০০৮৭ হেক্টর | ||
মাঝারী নিচু জমির মোট আয়তন | ৫১৩৬ হেক্টর | ||
নিচু জমির মোট আয়তন | ৯৫৭ হেক্টর | ||
অতি নিচু জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর |
মাটির গঠনগত বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এঁটেল মাটি-জমির মোট আয়তন | ১১৬০ হেক্টর | ||
এঁটেল দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ৪৬৮০ হেক্টর | ||
দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ১২৪৭৪ হেক্টর | ||
বেলে দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ৩৪৮০ হেক্টর | ||
বেলে মাটি-জমির মোট আয়তন | ১৪০০ হেক্টর |
উদ্যান ফসলের জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
স্থায়ী ফলবাগান এর মোট আয়তন | ১৫০ হেক্টর | ||
বনজ বৃক্ষের আচ্ছাদন এর মোট আয়তন | ১৬০ হেক্টর | ||
ঔষধী বৃক্ষ আবৃত জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
অন্যান্য বৃক্ষ দ্বারা আচ্ছাদিত জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর |
ফসল উৎপাদন অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এক ফসলী জমির মোট আয়তন | ৪৮৪৫ হেক্টর | ||
দুই ফসলী জমির মোট আয়তন | ১৫১৩০ হেক্টর | ||
তিন ফসলী জমির মোট আয়তন | ২৯১২ হেক্টর | ||
তিন এর অধিক ফসলী জমির মোট আয়তন | ০ হেক্টর | ||
আবাদযোগ্য কিন্তু স্থায়ীভাবে পতিত জমির মোট আয়তন | ১৪০ হেক্টর | ||
অনাবাদী জমির মোট আয়তন | ৩০৭ হেক্টর |
শস্য বিন্যাস | জমির আয়তন ( হেক্টর) | জমির শতকরা হার |
---|---|---|
১। বোরো+পতিত+রোপাআমন | ৭৭৫৩.০০ | ৩৪.০০ % |
২। বোরো+পতিত+পতিত | ২৬১৫.০০ | ১১.৫০ % |
৩। আখ+পতিত+পতিত | ৫৮৬.০০ | ২.৫০ % |
৪। তৈলজাতীয়+বোরো+পতিত | ৭৫০.০০ | ৩.০০ % |
৫। শাকসব্জী+শাকসব্জী+পতিত | ৬৯২.০০ | ৩.০০ % |
৬। তৈলজাতীয়+বোরো+রোপাআমন | ৮০০.০০ | ৩.৫০ % |
৭। তৈলজাতীয়+পতিত+পতিত | ৬৮৩.০০ | ৩.০০ % |
মৌসুমের নাম | ফসলের নাম | ফসলের জাত | আওতাধীন জমির আয়তন |
---|---|---|---|
১। রবি | ধান | ১৩৯৮৫.০০ | |
২। রবি | ভুট্টা | ৫১৮.০০ | |
৩। রবি | গম | ৯১০.০০ | |
৪। রবি | আলু | ৩৩৫.০০ | |
৫। রবি | মিষ্টি আলু | ১২৫.০০ | |
৬। রবি | সরিষা | ১৯৩০.০০ | |
৭। রবি | চীনাবাদাম | ১১০৫.০০ | |
৮। রবি | মসুর | ১৩০০.০০ | |
৯। রবি | মাসকলাই | ৭৪৫.০০ | |
১০। রবি | পেঁয়াজ | ২০১.০০ | |
১১। রবি | ১১৫.০০ | ||
১২। রবি | আঁখ | ৯১৪.০০ | |
১৩। খারিফ-২ | ধান | ১০৫১৭.০০ | |
১৪। খারিফ-১ | ৪৮৭.০০ | ||
১৫। খারিফ-১ | পাট | ৩০৭০.০০ | |
১৬। খারিফ-১ | ১১০৫.০০ |
উপকরন নাম | উপকরন শ্রেণী | সংখ্যা | জমির-আয়তন |
---|---|---|---|
১। অগভীর নলকূপ | সেচ | ৪৩৮৪ | ৯৮৬৮.০০ |
২। রাইস ট্রান্সপ্লান্টার | বপন ও রোপন | ১ | ৫.০০ |
৩। লিফ কালার চার্ট (LCC) | বপন ও রোপন | ১৫২২ | ২২৩৭৭.০০ |
৪। ড্রাম সিডার | বপন ও রোপন | ১৫ | ১৫.০০ |
৫। পাওয়ার থ্রেসার | ট্রাক্টর | ৩৩৯৯ | ৫০৫০.০০ |
৬। মিনি কম্বািইন হারভেস্টার | ট্রাক্টর | ২ | ১৫.০০ |
প্রকল্পের নাম | অবস্থা |
---|---|
১। "চাষী পর্যায়ে উন্নতমানের ধান, গম ও পাট বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প" | চলমান |
২। "চাষী পর্যায়ে উন্নতমানের ডাল, তেল ও পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প (২য় পর্যায়)" | চলমান |
৩। উপজেলা পর্যায়ে প্রযুক্তি হস্তান্তরের জন্য কৃষক প্রশিক্ষণ (২য় পর্যায়) প্রকল্প | চলমান |
৪। ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি প্রোগ্রাম-ফেজ-II প্রজেক্ট (এনএটিপি-২) | চলমান |
৫। "কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ডাল, তেল ও মসলা বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ প্রকল্প (৩য় পর্যায়)" | চলমান |
৬। "আইএফএম কম্পোনেন্ট, কৃষি উৎপাদন ও কর্মসংস্থান কর্মসূচি" | চলমান |
কৃষি, মাটি ও আবহাওয়া সম্পর্কে বিশেষ তথ্য | |||
---|---|---|---|
কৃষির চ্যালেঞ্জ | |||
নতুন প্রযুক্তি গ্রহনে কৃষকদের অনিহা ও প্রয়োজনীয় জ্ঞানের অভাব। সময়মত মানসম্মত বীজ প্রাপ্তি সমস্যা জৈবিক বালাই ব্যবস্থাপনা এর উপর প্রশিক্ষনের অভাব পরিদর্শনের জন্য প্রয়োজনীয় যানবাহনের অভাব খরিপ মৌসুমে সবজি এবং ফল বাগানের জন্য উচু জমির অভাব। সুষ্ঠু প্রশিক্ষনের জন্য প্রশিক্ষন হলের অভাব। ট্রেনিং এর জন্য ল্যাপটপ কম্পিউটারসহ মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের অভাব কম্পিউটার ও কম্পিউটার প্রশিক্ষন প্রাপ্ত কর্মচারীর অভাব | |||
কৃষিতে সম্ভাবনা | |||
হাজার বছররে ইতহিাস আর ঐতহ্যিে লালতি বাংলাদশেরে মানচত্রিে সরিাজগঞ্জরে অবস্থান খুব বশেী পুরাতন নয় । মাত্র কয়কেশত বছর আগওে সরিাজগঞ্জ শহররে কোন অস্তত্বি ছলি না । ছলি না বৃহৎ যমুনা নদী । যমুনা ছলি তখন খাল । ইতহিাসে জানা যায় এক ধনাঢ্য জমদিার এই খাল নতুন করে খনন করনে । ১৭৭৮ সালে প্রকাশতি রনেলেরে মানচত্রি যমুনা নামইে একটি ছোট্ট খালরে চত্রি রয়ছেে । ১৭৬২ সালে প্রবল ভুমকিম্পে ব্রক্ষপুত্র নদী তার গতপিথ পরর্বিতন করে । যমুনা খাল দয়িে প্রবাহতি হলো নতুন স্রোতধারা । ১৮০৮ সালে বুকানন হ্যামল্টিনরে ম্যাপে যমুনাকে বশিাল নদীরুপে দখো যায় । সরিাজগঞ্জ সদরে বশে বড় বড় জমদিাররে বসবাস ছলি । ১৮০৮ সাল থকেে র্বতমান সরিাজগঞ্জ সদররে জনবসতি গড়ে উঠে । নোংগর করা জাহাজকে কন্দ্রে করে গড়ে উঠে ব্যবসা প্রতষ্ঠিান । নবাব র্মুশদিকূলী খাঁর আমলে (১৭০৩-১৭২৬) সরিাজগঞ্জ মহকুমার একটি বরিাট অংশ টাংগাইল জলোর কাগমারী ও বাড়বাজু জমদিারীর অর্ন্তভুক্ত ছলি। মুঘল আমলে বড়বাজু পরগনার জমদিারী দওেয়া হয়ছেলি পীর আফজাল মাহমুদকে । চরিস্থায়ী বন্দোবস্তরে কছিুদনি র্পূবইে রজব আলী বাড়বাজু পরগণার জমদিারীর উত্তরাধকিারী হন । তার বংশরে সরিাজ আলী চৌধুরী স্বচ্ছোয় বন্দর শহর গড়তে এগয়িে আসনে এবং দান করনে অনকে জায়গা জমি । তারই নাম অনুসারে সরিাজগঞ্জ মহকুমার নামকরণ করা হয় । সরিাজগঞ্জ র্পূবে ময়মনসংিহ জলোর অর্ন্তভূক্ত ছলি। ১৮৪৮ সালে পাবনা জলোর র্পূব সীমানা যমুনা নদী বরাবর নর্ধিারন করা হয় । যমুনা নদী গতি পরর্বিতনরে কারনে ১৮৫৫ সালে সরিাজগঞ্জ থানাকে পাবনা জলোর অর্ন্তভূক্ত করা হয় । ১৮৯৩ সালে শহররে ভতির দয়িে প্রবাহতি (কাটাখালী) বড়াল নদীর উপর ব্রজি নর্মিতি হয় । খুটবিহিীন ইলয়িট ব্রজি আজও কালরে সাক্ষী হসিবেে দাঁড়য়িে আছে । সরিাজগঞ্জ সদর উপজলো বপিুল ঐতহ্যিরে অধকিারী । শতাব্দরি শ্রষ্ঠে উপহার বংগবন্ধু যমুনা বহুমুখী সতেু সরিাজগঞ্জ জলোকে উত্তরবংগরে প্রবশেদ্বার হসিবেে র্মযাদা দয়িছেে ; যোগাযোগ ক্ষত্রেে দয়িছেে যাতায়াত অভাবনীয় সাফল্য । সরিাজগঞ্জ থকেে দশেরে যে কোন জায়গায় রলে,বাস ও নৌপথে সহজইে যাতায়াত করা যায়। এখানকার লোকজন খুব রাজনতৈকি সচতেন । তারা দশেরে এবং বভিন্নি আর্ন্তজাতকি ইস্যুতে সক্রয়ি অংশগ্রহণ করে থাকনে। অত্র উপজলোর প্রধান ফসল ধান,পাট,আখ,গম ও শাকসবজি ।এছাড়া ভূট্রা,তলি,সরষিা,মাসকলাই,মরচি ইত্যাদি ফসল উৎপন্ন হয়। ভু-প্রকৃতি, আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপর নির্ভরশীল অত্র উপজেলায় ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধকিল্পে কৃষির উন্নত ও লাগসই প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে হেক্টর প্রতি ফলন বৃদ্ধি ও ফসল আবাদ বৃদ্ধির অব্যহত প্রয়াস চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে । পরিশেষে আমরা বলতে পারি উন্নত ও লাগসই প্রযুক্তি ব্যবহারের ব্যাপক পরিকল্পনা প্রনয়ন ও বাস্তবায়নের জন্য সকল মহল সর্বশক্তি নিয়োগ করলে এই জেলায় কৃষি ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে এতে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই। হাজার বছররে ইতহিাস আর ঐতহ্যিে লালতি বাংলাদশেরে মানচত্রিে সরিাজগঞ্জরে অবস্থান খুব বশেী পুরাতন নয় । মাত্র কয়কেশত বছর আগওে সরিাজগঞ্জ শহররে কোন অস্তত্বি ছলি না । ছলি না বৃহৎ যমুনা নদী । যমুনা ছলি তখন খাল । ইতহিাসে জানা যায় এক ধনাঢ্য জমদিার এই খাল নতুন করে খনন করনে । ১৭৭৮ সালে প্রকাশতি রনেলেরে মানচত্রি যমুনা নামইে একটি ছোট্ট খালরে চত্রি রয়ছেে । ১৭৬২ সালে প্রবল ভুমকিম্পে ব্রক্ষপুত্র নদী তার গতপিথ পরর্বিতন করে । যমুনা খাল দয়িে প্রবাহতি হলো নতুন স্রোতধারা । ১৮০৮ সালে বুকানন হ্যামল্টিনরে ম্যাপে যমুনাকে বশিাল নদীরুপে দখো যায় । সরিাজগঞ্জ সদরে বশে বড় বড় জমদিাররে বসবাস ছলি । ১৮০৮ সাল থকেে র্বতমান সরিাজগঞ্জ সদররে জনবসতি গড়ে উঠে । নোংগর করা জাহাজকে কন্দ্রে করে গড়ে উঠে ব্যবসা প্রতষ্ঠিান । নবাব র্মুশদিকূলী খাঁর আমলে (১৭০৩-১৭২৬) সরিাজগঞ্জ মহকুমার একটি বরিাট অংশ টাংগাইল জলোর কাগমারী ও বাড়বাজু জমদিারীর অর্ন্তভুক্ত ছলি। মুঘল আমলে বড়বাজু পরগনার জমদিারী দওেয়া হয়ছেলি পীর আফজাল মাহমুদকে । চরিস্থায়ী বন্দোবস্তরে কছিুদনি র্পূবইে রজব আলী বাড়বাজু পরগণার জমদিারীর উত্তরাধকিারী হন । তার বংশরে সরিাজ আলী চৌধুরী স্বচ্ছোয় বন্দর শহর গড়তে এগয়িে আসনে এবং দান করনে অনকে জায়গা জমি । তারই নাম অনুসারে সরিাজগঞ্জ মহকুমার নামকরণ করা হয় । সরিাজগঞ্জ র্পূবে ময়মনসংিহ জলোর অর্ন্তভূক্ত ছলি। ১৮৪৮ সালে পাবনা জলোর র্পূব সীমানা যমুনা নদী বরাবর নর্ধিারন করা হয় । যমুনা নদী গতি পরর্বিতনরে কারনে ১৮৫৫ সালে সরিাজগঞ্জ থানাকে পাবনা জলোর অর্ন্তভূক্ত করা হয় । ১৮৯৩ সালে শহররে ভতির দয়িে প্রবাহতি (কাটাখালী) বড়াল নদীর উপর ব্রজি নর্মিতি হয় । খুটবিহিীন ইলয়িট ব্রজি আজও কালরে সাক্ষী হসিবেে দাঁড়য়িে আছে । সরিাজগঞ্জ সদর উপজলো বপিুল ঐতহ্যিরে অধকিারী । শতাব্দরি শ্রষ্ঠে উপহার বংগবন্ধু যমুনা বহুমুখী সতেু সরিাজগঞ্জ জলোকে উত্তরবংগরে প্রবশেদ্বার হসিবেে র্মযাদা দয়িছেে ; যোগাযোগ ক্ষত্রেে দয়িছেে যাতায়াত অভাবনীয় সাফল্য । সরিাজগঞ্জ থকেে দশেরে যে কোন জায়গায় রলে,বাস ও নৌপথে সহজইে যাতায়াত করা যায়। এখানকার লোকজন খুব রাজনতৈকি সচতেন । তারা দশেরে এবং বভিন্নি আর্ন্তজাতকি ইস্যুতে সক্রয়ি অংশগ্রহণ করে থাকনে। অত্র উপজলোর প্রধান ফসল ধান,পাট,আখ,গম ও শাকসবজি ।এছাড়া ভূট্রা,তলি,সরষিা,মাসকলাই,মরচি ইত্যাদি ফসল উৎপন্ন হয়। ভু-প্রকৃতি, আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপর নির্ভরশীল অত্র উপজেলায় ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধকিল্পে কৃষির উন্নত ও লাগসই প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে হেক্টর প্রতি ফলন বৃদ্ধি ও ফসল আবাদ বৃদ্ধির অব্যহত প্রয়াস চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে । পরিশেষে আমরা বলতে পারি উন্নত ও লাগসই প্রযুক্তি ব্যবহারের ব্যাপক পরিকল্পনা প্রনয়ন ও বাস্তবায়নের জন্য সকল মহল সর্বশক্তি নিয়োগ করলে এই জেলায় কৃষি ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে এতে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই। | |||
সম্ভাবনাময় ফসল | |||
প্রধান ফসল ধান,পাট,আখ,গম ও শাকসবজি ।এছাড়া ভূট্রা,তলি,সরষিা,মাসকলাই,মরচি ইত্যাদি ফসল উৎপন্ন হয়। ভু-প্রকৃতি, আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপর নির্ভরশীল অত্র উপজেলায় ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধকিল্পে কৃষির উন্নত ও লাগসই প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে হেক্টর প্রতি ফলন বৃদ্ধি ও ফসল আবাদ বৃদ্ধির অব্যহত প্রয়াস চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে । | |||
অর্জন / সাফল্য | |||
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
মরিচের থ্রিপস পোকা ও মাকড় এর আত্রমণে পাতা কুকড়ে যায়। দুটি আক্রমণের লক্ষণ ভিন্ন। সহজে হচনা সম্ভব। থ্রিপস এর আক্রমণ হলে পাতা নৌকার মত হয়ে যায়। আর মাইট এর আক্রমনে পাতােউল্টো নৌকার মত আকার ধারণ করে। থ্রিপস পোকার ব্যবস্থাপনা : ডাইমেথোয়েট জাতীয় কীটনাশক (রগর অথবা টাফগর ২০ মিলি অথবা ৪ মুখ )অথবা ইমিডাক্লোরোপ্রিড জাতীয় কীটনাশক(যেমন এডমায়ার অথবা টিডো ১০ মিলিলিটার) ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে স্প্রে করতে হবে ১০ দিন পরপর ২/৩ বার। কীটনাশক স্প্রে করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। মাইট ব্যবস্থাপনামা: মাকড় নাশক বা সালফার যেমন: থিওভিট/ কুমুলাস/ ভার্টিমেক/ওমাইট বা ইনসাফ ইত্যাদি যে কোন একটি ২ মিলি বা ২ গ্রাম /লিটার হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা ।
(ক) ডালিম গাছে ফল ধরার পর থেকে গাছে ঘন ঘন পানি সেচ দিতে হবে। (খ) মাটিতে বোরনজনিত সার যেমন বোরিক এসিড প্রতি গাছে ৪০ গ্রাম হারে মাটিতে প্রয়োগ করতে হবে। (গ) ফলের বৃদ্ধির সময় সলুবর বোরন ২ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে ৭-১০ দিন পর পর ফলে ও গাছে ভালোভাবে স্প্রে করতে হবে।
আম হচ্ছে বাংলাদেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফল। আমকে তাই ফলের রাজা বলা হয়। আমের মুকুল আসা ও ফল ধরার সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাঙ্খিত ফলন পেতে এ সময় যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া অপরিহার্য। কেননা সঠিক...
ঢেমসি যার ইংরেজি নাম Buck Wheat যা একটি দানাদার ফসল। ইহার চাল এবং আটাতে রয়েছে অতিমাত্রায় প্রোটিন, মিনারেল এবং ফাইবার যাহা আমাদের উত্তম খাদ্য। আরো রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ,...
বাদামী গাছ ফড়িং ( Brown Plant Hopper or
BPH ) ধানের একটি মারাত্মক ক্ষতিকর পোকা। বাদামী গাছ ফড়িং ধান গাছের গোড়ায়...
ব্রোকলি (Brassica oleracea var iltalica)
বা সবুজ ফুলকপি বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন কপি গোত্রের সবজি। কিছু দিন আগেও...
ছাদ বাগানে টবে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতিড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আমাদের দেশে সর্বপ্রথম ২০০৭ সালে থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও...