২। ধানের রঙ, চালের আকার এবং ঘ্রাণ ঠিক কাটারিভোগের মতো।
৩। ধানের ছড়া বেশ আকর্ষনীয় এবং ধানের গাঁথুনি বেশ ঘন।
৪। ধানের শেষ প্রান্ত একটু বাঁকা এবং সূচালু।
৫। এর ভাত ও পোলাও কাটারিভোগের সমতুল্য।
চাষাবাদ পদ্ধতিঃ
১ । বীজতলায় বীজ বপন
: ১০-১৫ শ্রাবণ (২৫-৩০ জুলাই)।
২ । চারার বয়স
: ২৫-৩০ দিন।
৩ । রোপণ দূরত্ব
: ২০ X ১৫ সেন্টিমিটার।
৪ । ইউরিয়া সার (কেজি/বিঘা)
: ২০
৫ । টিএসপি সার (কেজি/বিঘা)
: ১৩
৬ । এমওপি সার (কেজি/বিঘা)
: ৯
৭ । জিপসাম সার (কেজি/বিঘা)
: ৮
৮ । জিংক সার (কেজি/বিঘা)
: ১.৫
৯ । সার প্রয়োগ পদ্ধতি
: ইউরিয়া সার সমান ৩ কিস্তিতে জমি তৈরির শেষ পর্যায়ে, রোপণের ২০-২৫ এবং ৫০ দিন পর প্রয়োগ করতে হবে। মনে রাখতে হবে যে, সুগন্ধি ধানে ইউরিয়া সারের প্রয়োজন তুলনামূলকভাবে কম। তবে এলসিসি ভিত্তিক ইউরিয়া সার প্রয়োগ করা উত্তম।
১০ । আগাছা দমন
: রোপণের পর অন্তত ৩০-৪০ দিন পর্যন্ত আগাছামুক্ত রাখতে হবে ।
১১ । সেচ ব্যবস্থাপনা
: চাল শক্ত হওয়া পর্যন্ত প্রয়োজনে সম্পূরক সেচ দিতে হবে।
১২ । রোগবালাই ব্যবস্থাপনা
: ব্রি ধান৩৭ টুংরো রোগ প্রতিরোধশীল। বালাই দমনে অনুমোদিত ব্যবস্থাপনা অনুসরণ করতে হবে।